1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
বটিয়াঘাটা সরস্বতী মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠে সিরাতুন্নবী ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে স্কুল মাঠে গরু ছাগলের হাট ডিবির অভিযানে তালতলীতে ১৮০ ইয়াবা সহ আটক ১ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ রথিন বিশ্বাসের পরিবারের পাশে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কোটালীপাড়ায় গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় র‍্যাব-৭ ও র‍্যাব-১১ এর যৌথ আভিযানে ০৪ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনরতদের উপর গুলিবর্ষণের মাধ্যমে হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি সুলাইমান বাদশা আটক। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে অপহৃত সিএনজি ফিলিং স্টেশনের কর্মচারীকে জীবিত উদ্ধার এবং অপহরণের মূলহোতা ও অটোরিক্সা জব্দ সহ অপহরণকারী গ্রেফতার-০৭ র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে ধর্ষণের চেষ্টা ও পর্নোগ্রাফি মামলার মূলহোতা সহ গ্রেফতার-০৩ বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয় বরগুনা জেলার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগদান। চট্টগ্রাম সি ই পি জেড এ কর্মরত তহমিনা নামের এক গার্মেন্টস কর্মী নিখোঁজ

ময়মনসিংহ ফুলপুরে কৃষকের কপালে দুর্দশা কারণ হলো সুইচ ব্রিজ

  • আপডেট সময়ঃ শুক্রবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৯ জন দেখেছেন

জুয়েল রানা, বিশেষ প্রতিনিধি, (ময়মনসিংহ):- 

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায় ৫নং সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে বাতিকুঁড়া গ্রামে একটি কালভার্ট সুইচ ব্রিজেই কৃষকের কপালে দুর্দশার কারণ।তবে এই সুইচ ব্রিজটি কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলা চলের যোগাযোগ ব‍্যবস্থা। জন পথের যোগাযোগ ব‍্যবস্থা উপকৃত হলেও। অন্য দিকে আমন চাষাবাদে কৃষকের জন্য ভয়ে আনছে দুঃখ দুর্দশা।প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম এলেই কষ্টের ফসল বিনষ্ট হচ্ছে আমন ধানের ফসলি জমির ধান। এ কালভার্ট ব্রিজটি সাথে সংযোগ রয়েছে কয়েকটি নদীর পানি। সরচাপুর নদী,ডেঁফুলিয়া নদী, কংশ নদী,এই কয়েকটি নদীর পানি প্রবাহিত হয় বাতিকুঁড়া সুইচ ব্রিজ দিয়ে।পানি যাওয়ার সড়ো অল্প হওয়ার কারণে পানি জমে থাকে দীর্ঘদিন,এবং পানিতে তলিয়ে যায় আমন ধানের ফসলি জমি।এই এলাকার কৃষক জানান পানি জমে থাকার কারণেই ব্রিজের আশপাশে কয়েক এলাকার আবাদি জমির ধান নষ্ট হয়ে যায় প্রতি বছর এভাবেই কষ্টের ফসল । এমনকি প্রলব বৃষ্টি হলেও হিমশিম খেতে বুরো ধান ঘরে তোলার এমনি খোপ প্রকাশ করলেন ভুক্তভোগীরা ।এলাকার ব্রিজটি সুইচ সিস্টেম হওয়ার কারণেই আমন চাষিদের এই দুর্দশা ব্রিজ হওয়ার পর থেকেই এক মুঠো ধান ঘরে তোলার আশা নেই আমাদের।ঐ এলাকার একজন ভুক্তভোগী জানান এ তো ব্রিজ করে দিলো না, আমাদের কপাল পুড়লো।এভাবেই অভিযোগ পর অভিযোগ করছে এলাকার লোকজন থেকে ।সুইচ ব্রিজের বাড়তি অংশ টুকু কেটে দিলেই পানি যাওয়ার সুন্দর ব‍্যবস্থা হয়ে যায়। এবং আশপাশের ফসলি জমি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। বার বার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং প্রকৌশলীদের কাছে অভিযোগ করেও মিলছে না এর কোনো প্রতিকার। ব্রিজের কারণে কষ্টের প্রহর গুনতে হচ্ছে এই এলাকার চাষীদের

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......